মাদ্রাসাটি পুরোপুরি আবাসিক। এখানে বাংলাদেশের বিভিন্ন জিলা থেকে আসা ছাত্রীরা অধ্যয়ন করছে। সাত বৎসর বয়স থেকে শুরু করে কলেজে পড়া ও হেফজ পাশ করা মেয়েরা এবং বিবাহীতা নারীরা এখানে এসে ভর্তি হয়। কম বয়সী মেয়েদেরকে নিয়মিত শ্রেণী ভিত্তিক শিক্ষা দান করা হয় অর্থাৎ তারা নার্সারী থেকে শুরু করে ক্রমান্নয়ে উপরের দিকে উঠতে থাকে। কিন্তু বেশি বয়সের, বিশেষ করে, যারা স্কুল, কলেজ বা হেফজ পড়ে আসে তাদের জন্য শারীয়া শ্রেণী নামে এক বিশেষ শ্রেণী খোলা হয়েছে। ইহা করা হয়েছে এই বিবেচনা করে যে অনেকে হয়ত আরবী পারেনা, আবার কারও হয়ত আরবীতে দক্ষতা আছে কিন্তু কুরআন-হাদিসের জ্ঞান নেই তাহলে এরা কোন্ শ্রেণীতে পড়বে? কাজেই তারা যে বিষয়টি ভাল পারেনা সে বিষয়টি নিচের শ্রেণী থেকে পড়বে এবং যে বিষয়টি ভাল পারে সে বিষয়টি উপরের শ্রেণী থেকে পড়বে। শুধু তাই নয়, কেউ চাইলে সে তার নিজের জন্য যে কোন বিষয় বেছে নিতে পারবে। ধরা যাক রিয়াদুস-সালিহীন; এই হাদিসের কিতাবটি তৃতীয় শ্রেণী থেকে শুরু করে ১০ম/১১দশ শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানো হয়। একজন শারীয়া শ্রেণীর ছাত্রী চাইলে সে এই রিয়াদুস-সালিহীন একাধিক শ্রেণীর সাথে পড়তে পারবে।
আমাদের ইসলাহুননিসা মহিলা মাদ্রাসার ছাত্রী
আমাদের আত-তাওহীদ ওয়াস-সুন্নাহ বালক মাদ্রাসার ছাত্র
প্রতি শ্রেণীতে কুরআন মুখস্থ করানো হয় এবং অর্থসহ তরজমা শিখানো হয়।
এখানে তৃতীয় শ্রেণী থেকে রিয়াদুস সালিহীন শিক্ষা দেয়া হয়।
৮ম শ্রেণী থেকে দাওরা শেষ হওয়া পর্যন্ত বুখারী থেকে শিক্ষা দেয়া হয়।
৮ম শ্রেণী থেকে দাওরা শেষ হওয়া পর্যন্ত মুসলিম থেকে শিক্ষা দেয়া হয়।
৮ম শ্রেণী থেকে দাওরা শেষ হওয়া পর্যন্ত তিরমিযি থেকে শিক্ষা দেয়া হয়।
৮ম শ্রেণী থেকে দাওরা শেষ হওয়া পর্যন্ত তিরমিযি থেকে শিক্ষা দেয়া হয়।
৮ম শ্রেণী থেকে দাওরা শেষ হওয়া পর্যন্ত ইবনে মাজা থেকে শিক্ষা দেয়া হয়।
৮ম শ্রেণী থেকে দাওরা শেষ হওয়া পর্যন্ত সুনান নাসাঈ থেকে শিক্ষা দেয়া হয়।
৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ৭ম শ্রেণী পর্যন্ত বুলুগুল-মারাম শিক্ষা দেয়া হয়।
৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ৭ম শ্রেণী পর্যন্ত আর-রাহিকুল মাখতুম শিক্ষা দেয়া হয়।
নার্সারী থেকে সালাত শিক্ষার বাস্তব ভিত্তিক প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
নার্সারী থেকে কায়দা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।
নার্সারী থেকে বাংলা শিক্ষা দেওয়া হয়।
নার্সারী থেকে অংক শিক্ষা দেওয়া হয়।
নার্সারী থেকে ইংলিশ শিক্ষা দেওয়া হয়।
নার্সারী থেকে শিক্ষা দেওয়া হয়।
৫ম শ্রেণীতে শিক্ষা দেওয়া হয়।
৩য় শ্রেণী থেকে শিক্ষা দেওয়া হয়।
(মিজান, মুনশাইব, সাফওয়াতুল মাসাদির, নাহবেমির, ইলমুছছরফ, হেদায়েতুন্নাহু, ইলমুছছিগা, আরবী সাহিত্য ইত্যাদি)
আমরা যেকোন সময়ে ভর্তি করি। তবে আমাদের একাডেমিক বৎসর শুরু হয় রমজানের পর থেকে। নার্সারী থেকে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত বাংলা, অংক ও ইংরেজী শিক্ষা দেয়া হয়। সমাপনী বা দাখিল পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ দেয়া হয়।